বন্যাকে হত্যার আনন্দে রুবেলের পরিবারে উৎসব বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে সাজগোছ করিয়ে রাজধানীর বোটানিক্যাল গার্ডেনে নিয়ে হত্যা করে কিশোর গ্যাং লিডার রুবেল।
শুধু তাই নয়, বন্যাকে হত্যার পর রুবেলের পরিবার উৎসবের আয়োজন করে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বন্যার পরিবারের অভিযোগ, হত্যা করার পর রুবেলের বাড়িতে উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেখানে তারা মাংস-পোলাও, খিচুড়ি রান্না করে খাবার আয়োজন করে।
বৃহস্পতিবার ভোরে বন্যার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বন্যার মা বাদী হয়ে রাজধানীর শাহআলী থানায় হত্যা মামলা করার পর বৃহস্পতিবারই গ্রেফতার করা হয় ঘাতক রুবেল ও তাদের সহযোগী তারিকুলকে।
রুবেল ও তার সহযোগী শুক্রবার বন্যাকে হত্যার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, বেড়ানোর কথা বলে কিশোর গ্যাং লিডার রুবেল তার স্ত্রীকে রাজধানীর বোটানিক্যাল গার্ডেনে নিয়ে যায় মঙ্গলবার। সুযোগ বুঝে সহযোগী তারিকুল ইসলামকে নিয়ে বন্যাকে খুন করে লাশ ডোবায় ফেলে দেয়।
জানতে চাইলে শাহআলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন মিয়া বলেন, পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তারা বন্যাকে ওড়না পেঁচিয়ে হত্যার কথা জানায়।
সূত্র জানায়, এক সময় রূপনগরের পাশাপাশি কক্ষে থাকত বন্যা (১৬) ও রুবেলের (১৮) পরিবার। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে দুই পরিবারের সম্মতিতে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়। তবে বিয়ের পর থেকেই দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ চলছিল।
শুধু তাই নয়, বন্যাকে হত্যার পর রুবেলের পরিবার উৎসবের আয়োজন করে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বন্যার পরিবারের অভিযোগ, হত্যা করার পর রুবেলের বাড়িতে উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেখানে তারা মাংস-পোলাও, খিচুড়ি রান্না করে খাবার আয়োজন করে।
বৃহস্পতিবার ভোরে বন্যার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বন্যার মা বাদী হয়ে রাজধানীর শাহআলী থানায় হত্যা মামলা করার পর বৃহস্পতিবারই গ্রেফতার করা হয় ঘাতক রুবেল ও তাদের সহযোগী তারিকুলকে।
রুবেল ও তার সহযোগী শুক্রবার বন্যাকে হত্যার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, বেড়ানোর কথা বলে কিশোর গ্যাং লিডার রুবেল তার স্ত্রীকে রাজধানীর বোটানিক্যাল গার্ডেনে নিয়ে যায় মঙ্গলবার। সুযোগ বুঝে সহযোগী তারিকুল ইসলামকে নিয়ে বন্যাকে খুন করে লাশ ডোবায় ফেলে দেয়।
জানতে চাইলে শাহআলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন মিয়া বলেন, পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তারা বন্যাকে ওড়না পেঁচিয়ে হত্যার কথা জানায়।
সূত্র জানায়, এক সময় রূপনগরের পাশাপাশি কক্ষে থাকত বন্যা (১৬) ও রুবেলের (১৮) পরিবার। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে দুই পরিবারের সম্মতিতে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়। তবে বিয়ের পর থেকেই দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ চলছিল।
0 Comments