সাকিব আল রোমান : মারুফ পারভেজ ও আফসানা মীর শিথী। দুটি নাম আলোচনায় রয়েছে বেশ জোড়ালোভাবে। সবার চোখ যেন আটকে আছে এই কাপলের উপর। কি হচ্ছে? বা কি হবে! তবে মজার ব্যাপার হলো, শিথী বলবে না বলবে না বলে প্রায় সবটাই প্রকাশ করে দিয়েছেন। তবুও যেন রহস্য উদঘাটন হয়নি মানুষের মনে।
বিয়ে! এত আর দিল্লিকা লাড্ডু নয় যে চাইলাম আর খাইলাম। এটার একটি রীতিও রয়েছে। তবে হ্যাঁ, সকলের মনে রয়েছে একটাই প্রশ্ন মারুফ এবং শিথী যদি প্রেমিকাই হয় তবে কেন তারা সর্বদা একসাথে রয়? প্রশ্নটি এককান দু'কান করে আমার কানেও এসেছে কয়েকবার। এড়িয়ে যেতে যেতে ভাবলাম আজকে ব্লগটা লিখেই ফেলি!
আসলে মারুফ পরিবারের চার ভাই এর মাঝে সবার ছোট। সকলের আদরের। বিকেএসপি ছিল তার সেকেন্ড হোম। বড় ভাইদের দেখানো পথেই হাটছিল ছেলেটা। মাঝপথে সিনেমার দৃশ্য! দেখা হয় শিথীর সাথে। এরপর শুরু মন দেয়া-নেয়া। বর্তমান তাদের বিয়ের পিঁড়িতে বসা সময়ের ব্যাপার। তবে, একদল কানাকানি আর টানাটানি নিয়ে পড়ে রয়েছে। তারা হয়তো ভুলে গেছে সিনেমা বা নাটকেই শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা ঘর বাঁধার আগেই দু'জন দু'জনকে প্রতিষ্ঠিত করতে ত্যাগ স্বীকার করে। যদিও মনে থাকে তবে ভুলে গেছে সিনেমা বা নাটকের দৃশ্যগুলো জীবন থেকেই নেয়া।
যাই হোক, মারুফের ছিল নিজের ও ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা যুক্ত হয় শিথী। ছোটবেলা থেকেই চেষ্টা ও লড়াই ছিল দেশের জন্য খেলার। মধ্যখানে আসে সিঁদূর (প্রতিষ্ঠান)। পরিবারের পুরো সাপোর্ট ছিল খেলাধূলার প্রতি মারুফ ডুব দেয় রমণীর প্রেমে। তবে, ইতিমধ্যেই বেশ সুনাম কুড়িয়েছিলেন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে। ড্যাশিং ওপেনার উপাধীও অর্জিত হয়েছিল তার। তবুও ভালোবাসার মানুষটির কষ্ট লাঘবে স্বপ্ন ভুলে পাশে দাড়ান তিনি।
তবে সিঁদূর সিইও আফসানা মীর শিথী প্রথমে বুঝতে না পারলেও বর্তমানে জেনে গেছেন শুধুমাত্র তারজন্যই স্বপ্নকে বলি দিয়েছে মারুফ। জীবন তো আর থেমে থাকে না! হয়তো জীবন তার নিয়মে চলতে চলতে কেড়ে নিয়েছে একটি বছর। কিন্তু তাই বলে তো আর জীবন শেষ হয়ে যায়নি। জীবনের প্রতিটা খেয়ায় পরীক্ষা দিয়ে উত্তির্ন হতে হয়। মারুফ নিজের ভালোবাসার প্রমাণ দিয়েছে। এবার শিথীর পালা। তাই শিথীও যেন মারুফকে ২২গজের ক্রিকেটে ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
সর্বশেষ শিথীর ভাষ্য হচ্ছে, যেহেতু এখন মারুফ ও আমার সম্পর্কটা ওপেন সিক্রেট। তাই আমি বিয়ে নয় তার ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্ন বাস্তবায়নে বেশী চেষ্টা করছি। যে মানুষটা আমার জন্য তার স্বপ্ন বলি দিয়েছে নিশ্চয়ই সে আমার কাছেও তেমন সেক্রিফাইজড ডিজার্ব করে। আমি আমার স্বামীকে ২২ গজের ক্রিকেটে ফেরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
বিয়ে! এত আর দিল্লিকা লাড্ডু নয় যে চাইলাম আর খাইলাম। এটার একটি রীতিও রয়েছে। তবে হ্যাঁ, সকলের মনে রয়েছে একটাই প্রশ্ন মারুফ এবং শিথী যদি প্রেমিকাই হয় তবে কেন তারা সর্বদা একসাথে রয়? প্রশ্নটি এককান দু'কান করে আমার কানেও এসেছে কয়েকবার। এড়িয়ে যেতে যেতে ভাবলাম আজকে ব্লগটা লিখেই ফেলি!
আসলে মারুফ পরিবারের চার ভাই এর মাঝে সবার ছোট। সকলের আদরের। বিকেএসপি ছিল তার সেকেন্ড হোম। বড় ভাইদের দেখানো পথেই হাটছিল ছেলেটা। মাঝপথে সিনেমার দৃশ্য! দেখা হয় শিথীর সাথে। এরপর শুরু মন দেয়া-নেয়া। বর্তমান তাদের বিয়ের পিঁড়িতে বসা সময়ের ব্যাপার। তবে, একদল কানাকানি আর টানাটানি নিয়ে পড়ে রয়েছে। তারা হয়তো ভুলে গেছে সিনেমা বা নাটকেই শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা ঘর বাঁধার আগেই দু'জন দু'জনকে প্রতিষ্ঠিত করতে ত্যাগ স্বীকার করে। যদিও মনে থাকে তবে ভুলে গেছে সিনেমা বা নাটকের দৃশ্যগুলো জীবন থেকেই নেয়া।
যাই হোক, মারুফের ছিল নিজের ও ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা যুক্ত হয় শিথী। ছোটবেলা থেকেই চেষ্টা ও লড়াই ছিল দেশের জন্য খেলার। মধ্যখানে আসে সিঁদূর (প্রতিষ্ঠান)। পরিবারের পুরো সাপোর্ট ছিল খেলাধূলার প্রতি মারুফ ডুব দেয় রমণীর প্রেমে। তবে, ইতিমধ্যেই বেশ সুনাম কুড়িয়েছিলেন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে। ড্যাশিং ওপেনার উপাধীও অর্জিত হয়েছিল তার। তবুও ভালোবাসার মানুষটির কষ্ট লাঘবে স্বপ্ন ভুলে পাশে দাড়ান তিনি।
তবে সিঁদূর সিইও আফসানা মীর শিথী প্রথমে বুঝতে না পারলেও বর্তমানে জেনে গেছেন শুধুমাত্র তারজন্যই স্বপ্নকে বলি দিয়েছে মারুফ। জীবন তো আর থেমে থাকে না! হয়তো জীবন তার নিয়মে চলতে চলতে কেড়ে নিয়েছে একটি বছর। কিন্তু তাই বলে তো আর জীবন শেষ হয়ে যায়নি। জীবনের প্রতিটা খেয়ায় পরীক্ষা দিয়ে উত্তির্ন হতে হয়। মারুফ নিজের ভালোবাসার প্রমাণ দিয়েছে। এবার শিথীর পালা। তাই শিথীও যেন মারুফকে ২২গজের ক্রিকেটে ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
সর্বশেষ শিথীর ভাষ্য হচ্ছে, যেহেতু এখন মারুফ ও আমার সম্পর্কটা ওপেন সিক্রেট। তাই আমি বিয়ে নয় তার ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্ন বাস্তবায়নে বেশী চেষ্টা করছি। যে মানুষটা আমার জন্য তার স্বপ্ন বলি দিয়েছে নিশ্চয়ই সে আমার কাছেও তেমন সেক্রিফাইজড ডিজার্ব করে। আমি আমার স্বামীকে ২২ গজের ক্রিকেটে ফেরাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
0 Comments