সাকিব আল রোমান : ববি পারভীন। একজন তরুণ উদ্যোক্তা। জীবনের সফলতার ছোঁয়া পেতে ২০১৭ সালে শখের বসেই ফেসবুকে পেজ খুলে অনলাইন ব্যবসার দিকে অগ্রসর হতে প্রস্তুতি নেয়। যার নামকরণ করা হয়েছিল 'পিপীলিকার হাট'। 'পিপীলিকার হাট' - অনেক গুলো ছোট ছোট স্বপ্নের এক পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন। তবে যাত্রাটা তখন শুরু করা হয়নি নানা জটিলতায়, অফিসিয়ালি যাত্রা শুরু হয় চলতি বছরের আগষ্ট মাসে (কোরবানী ঈদ এর পর)।
অনলাইন শপ পিপীলিকার হাট'র সব প্রোডাক্টই 'হ্যান্ড পেইন্ট' করা। আপনি যে ধরনের প্রোডাক্টই ক্রয় করেন না কেন তাতে রঙ তুলির হালকা ছোয়া থাকবেই।
এ বিষয়ে 'পিপীলিকার হাট' এর সিইও বলেন, যাত্রা টা শুরু ২০১৭ তে হলেও অফিসিয়ালি অগ্রগতি মাসখানেকের মতো হবে। 'পিপীলিকার হাট' কে নিয়ে স্বপ্ন তো অনেক দেখেছি তবে বাস্তবায়নের পথটা ছিল অজানা। কি নিয়ে কাজ করব, কিভাবে শুরু করব তার কিছুই জানা নেই। শুধু একটা কথাই মনে প্রাণে বিশ্বাস করতাম যে, পীপিলিকার হাট কে নিয়ে আামাকে অনেক বড় পথ পাড়ি দিতে হবে। যেখানে সাফল্যের পথটা আমাকেই খুজে নিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, শুরু করে দিলাম আমার পথ চলা। সব সময়ই চাইতাম ইউনিক কিছু করতে। সেই পরিকল্পনা থেকেই হ্যান্ডপেইন্ট করা ড্রেস, ব্যাগ, জুতা, হোম ডেকোর সামগ্রী নিয়ে নেমে পড়লাম আমার যুদ্ধে। আপাতত হ্যান্ডপেইন্টেড সামগ্রী নিয়ে যাত্রা শুরু হলেও ভবিষ্যতে আরও সৃজনশীল কিছু করার স্বপ্ন আছে।
ববি পারভীন বলেন, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এ অনার্স শেষ করে বর্তমানে মনফড়িং ই -কমার্স এ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কর্মরত আছি। পাশাপাশি এই কোম্পানীর আর্ট অ্যান্ড ক্রাফট ডিপার্টমেন্ট এর যাবতীয় দায়িত্ব এক হাতেই সামাল দিতে হয়। সব কিছু ম্যানেজ করে নিজের জন্য, পীপিলিকার হাট এর জন্য কিছু করা এক প্রকার যুদ্ধই বলা চলে।
তিনি জানান, এতকিছুর পরও পীপিলিকার হাট কে নিয়ে স্বপ্ন দেখা কখনো শেষ হবে না। সারাদিনের কর্ম ব্যস্ততা শেষে বাসায় এসে যখন পীপিলিকার হাট এর জন্য কিছু করতে বসি সারাদিনের ক্লান্তি নিমিষেই উড়ে যায়।
তরুণদের নিয়ে ববির ভাবনা, আমি চাই পীপিলিকার হাট এর মাধ্যমে আরও অনেক মেয়েকে আলোর পথে নিয়ে আসতে। আমি চাই মেয়েরা কিছু করুক, অন্যদেরকেও সামনে আসার পথ দেখাক। তাদের স্বপ্ন জাল গুলোও ছড়িয়ে দিক সবার মাঝে।
ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে পীপিলিকার হাট এর সিইও জানান, জানি এই কষ্ট গুলো কখনো বিফলে যাবার নয়। কোন একদিন হয়তো এই কষ্টগুলোই এর চেয়ে হাজার গুণ বড় কোন সাফল্য বয়ে আনবে। আমার স্বপ্ন গুটি পায়ে চলতে চলতে একদিন সারাদেশে পিপীলিকার হাটের জয়জয়কার থাকবে। আরোও ইউনিক কালেকশন নিয়ে পরিকল্পনা করবো।
অনলাইন শপ পিপীলিকার হাট'র সব প্রোডাক্টই 'হ্যান্ড পেইন্ট' করা। আপনি যে ধরনের প্রোডাক্টই ক্রয় করেন না কেন তাতে রঙ তুলির হালকা ছোয়া থাকবেই।
এ বিষয়ে 'পিপীলিকার হাট' এর সিইও বলেন, যাত্রা টা শুরু ২০১৭ তে হলেও অফিসিয়ালি অগ্রগতি মাসখানেকের মতো হবে। 'পিপীলিকার হাট' কে নিয়ে স্বপ্ন তো অনেক দেখেছি তবে বাস্তবায়নের পথটা ছিল অজানা। কি নিয়ে কাজ করব, কিভাবে শুরু করব তার কিছুই জানা নেই। শুধু একটা কথাই মনে প্রাণে বিশ্বাস করতাম যে, পীপিলিকার হাট কে নিয়ে আামাকে অনেক বড় পথ পাড়ি দিতে হবে। যেখানে সাফল্যের পথটা আমাকেই খুজে নিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, শুরু করে দিলাম আমার পথ চলা। সব সময়ই চাইতাম ইউনিক কিছু করতে। সেই পরিকল্পনা থেকেই হ্যান্ডপেইন্ট করা ড্রেস, ব্যাগ, জুতা, হোম ডেকোর সামগ্রী নিয়ে নেমে পড়লাম আমার যুদ্ধে। আপাতত হ্যান্ডপেইন্টেড সামগ্রী নিয়ে যাত্রা শুরু হলেও ভবিষ্যতে আরও সৃজনশীল কিছু করার স্বপ্ন আছে।
ববি পারভীন বলেন, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এ অনার্স শেষ করে বর্তমানে মনফড়িং ই -কমার্স এ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কর্মরত আছি। পাশাপাশি এই কোম্পানীর আর্ট অ্যান্ড ক্রাফট ডিপার্টমেন্ট এর যাবতীয় দায়িত্ব এক হাতেই সামাল দিতে হয়। সব কিছু ম্যানেজ করে নিজের জন্য, পীপিলিকার হাট এর জন্য কিছু করা এক প্রকার যুদ্ধই বলা চলে।
তিনি জানান, এতকিছুর পরও পীপিলিকার হাট কে নিয়ে স্বপ্ন দেখা কখনো শেষ হবে না। সারাদিনের কর্ম ব্যস্ততা শেষে বাসায় এসে যখন পীপিলিকার হাট এর জন্য কিছু করতে বসি সারাদিনের ক্লান্তি নিমিষেই উড়ে যায়।
তরুণদের নিয়ে ববির ভাবনা, আমি চাই পীপিলিকার হাট এর মাধ্যমে আরও অনেক মেয়েকে আলোর পথে নিয়ে আসতে। আমি চাই মেয়েরা কিছু করুক, অন্যদেরকেও সামনে আসার পথ দেখাক। তাদের স্বপ্ন জাল গুলোও ছড়িয়ে দিক সবার মাঝে।
ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে পীপিলিকার হাট এর সিইও জানান, জানি এই কষ্ট গুলো কখনো বিফলে যাবার নয়। কোন একদিন হয়তো এই কষ্টগুলোই এর চেয়ে হাজার গুণ বড় কোন সাফল্য বয়ে আনবে। আমার স্বপ্ন গুটি পায়ে চলতে চলতে একদিন সারাদেশে পিপীলিকার হাটের জয়জয়কার থাকবে। আরোও ইউনিক কালেকশন নিয়ে পরিকল্পনা করবো।

0 Comments