সাকিব আল রোমান : সামিয়া প্রেয়ন্তি মধু। ফ্রিলেন্সার কস্টিউম ডিজাইনার ও অনলাইন জাহার-(ফায়ার অফ ফ্যাশন) এর উদ্যোক্তা। জানুয়ারি ২০১৬ তে স্বপ্ন জয়ের যাত্রা শুরু করে এই ফ্যাশনেবল রমণী। নানা জটিলতা ও পড়াশোনার চাপে সময় হয়ে ওঠেনি। কার্যক্রম শুরু আগস্ট ২০১৮।
সামিয়া প্রেয়ন্তি মধু জানান, স্বাভাবিক সৌন্দর্য থেকে শুরু করে পোশাক ও সেই সংক্রান্ত নানা বিষয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধির নকশা তৈরির শিল্প ও প্রায়োগিক দিক নিয়ে চর্চার ক্ষেত্র হল ফ্যাশন ডিজাইন। ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে একটি সৃজনশীল পেশা। একটি পোষাকের সাইজ থেকে শুরু করে তার কালার, নকশা, প্রিন্ট, সেলাইএর ধরন ইত্যাদি এরসবই করেন একজন ফ্যাশন ডিজাইনার।
তিনি আরো বলেন, আমার পেজ জাহার দুইভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ১. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ২. ওয়ার্কসপ। এখানে মেয়েদের স্টিচ ও আনস্টিচ পোশাকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সকল পন্য যেমন, ব্যাগ, পার্স, পারসোনাল কসমেটিকস, মেকাপ সামগ্রী পাওয়া যায় এবং অনলাইনের মাধ্যমে হোম ডেলিভারিতে শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য টেইলরিং সুবিধা দেয়া হয়, এছাড়াও মেয়েদের স্বাবলম্বী করার প্রত্যয়ে ব্লক,বাটিক ও টেইলরিং কাজ শেখানো হয়।
জাহার সিইও মনে করেন, সৃজনশীলতা একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হবার প্রথম ও প্রধান শর্ত। আপনাকে জানতে হবে কিভাবে নকশা আঁকতে হয়, কিভাবে রঙ এর ব্যবহার করতে হয়, কিভাবে দেহের কোন অংশকে ফুটিয়ে তুলতে হয়, কোথায় কুচি দিলে ভালো দেখাবে আর কোথায় ফ্ল্যাট রাখতে হবে, কালার মিক্সিং ও কালার ম্যাচিং, এ সবই জানতে হবে। এখন অনেকেই বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ ঘুরে আসেন অথবা বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অন্যের কাজ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ফ্যাশন ডিজাইনিং পেশায় আসতে চান। এটা একটি ভালো দিক তবে তার ভেতর নতুন কিছু করার যোগ্যতা, ইচ্ছা ও প্রচুর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে।
তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রঙ কে ভালবাসতে হবে, কোনো বস্তুর ওপর আলো আর ছায়া পরলে কেমন দেখায় সেটা খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করতে হবে, প্রতিদিন এসবের চর্চা করতে হবে। প্রখর ইচ্ছাশক্তি আর কাজের প্রতি ভালবাসার সাথে সাথে নিত্য নতুন আইডিয়া বের করতে হবে এবং এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে হবে।
ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে এই উদ্যোক্তা বলেন, জাহারকে লেডিস জোন হিসেবে গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য। যেখানে কম মূল্যে মেয়েরা পাবে তাদের প্রয়োজনীয় সকল পন্য এবং আগ্রহীদের পাশাপাশি দুস্থ ও অসহায় নারীদেরকে স্বাবলম্বী করার প্রত্যয়ে কাজ করে যেতে চাই।
সামিয়া প্রেয়ন্তি মধু জানান, স্বাভাবিক সৌন্দর্য থেকে শুরু করে পোশাক ও সেই সংক্রান্ত নানা বিষয়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধির নকশা তৈরির শিল্প ও প্রায়োগিক দিক নিয়ে চর্চার ক্ষেত্র হল ফ্যাশন ডিজাইন। ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে একটি সৃজনশীল পেশা। একটি পোষাকের সাইজ থেকে শুরু করে তার কালার, নকশা, প্রিন্ট, সেলাইএর ধরন ইত্যাদি এরসবই করেন একজন ফ্যাশন ডিজাইনার।
তিনি আরো বলেন, আমার পেজ জাহার দুইভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ১. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ২. ওয়ার্কসপ। এখানে মেয়েদের স্টিচ ও আনস্টিচ পোশাকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সকল পন্য যেমন, ব্যাগ, পার্স, পারসোনাল কসমেটিকস, মেকাপ সামগ্রী পাওয়া যায় এবং অনলাইনের মাধ্যমে হোম ডেলিভারিতে শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য টেইলরিং সুবিধা দেয়া হয়, এছাড়াও মেয়েদের স্বাবলম্বী করার প্রত্যয়ে ব্লক,বাটিক ও টেইলরিং কাজ শেখানো হয়।
জাহার সিইও মনে করেন, সৃজনশীলতা একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হবার প্রথম ও প্রধান শর্ত। আপনাকে জানতে হবে কিভাবে নকশা আঁকতে হয়, কিভাবে রঙ এর ব্যবহার করতে হয়, কিভাবে দেহের কোন অংশকে ফুটিয়ে তুলতে হয়, কোথায় কুচি দিলে ভালো দেখাবে আর কোথায় ফ্ল্যাট রাখতে হবে, কালার মিক্সিং ও কালার ম্যাচিং, এ সবই জানতে হবে। এখন অনেকেই বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ ঘুরে আসেন অথবা বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অন্যের কাজ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ফ্যাশন ডিজাইনিং পেশায় আসতে চান। এটা একটি ভালো দিক তবে তার ভেতর নতুন কিছু করার যোগ্যতা, ইচ্ছা ও প্রচুর এক্সপেরিমেন্ট করতে হবে।
তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, রঙ কে ভালবাসতে হবে, কোনো বস্তুর ওপর আলো আর ছায়া পরলে কেমন দেখায় সেটা খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করতে হবে, প্রতিদিন এসবের চর্চা করতে হবে। প্রখর ইচ্ছাশক্তি আর কাজের প্রতি ভালবাসার সাথে সাথে নিত্য নতুন আইডিয়া বের করতে হবে এবং এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে হবে।
ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে এই উদ্যোক্তা বলেন, জাহারকে লেডিস জোন হিসেবে গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য। যেখানে কম মূল্যে মেয়েরা পাবে তাদের প্রয়োজনীয় সকল পন্য এবং আগ্রহীদের পাশাপাশি দুস্থ ও অসহায় নারীদেরকে স্বাবলম্বী করার প্রত্যয়ে কাজ করে যেতে চাই।

0 Comments